প্রবন্ধাবলি, খণ্ড: ৭ মে ২০১৫

প্রবন্ধাবলি, খণ্ড: ৭ মে ২০১৫

উচ্চতর সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

প্রবন্ধাবলি

উচ্চতর সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

হিলির ভাসসমান ক্ষুদ্রব্যবসায়ী মহিলাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা একটি সমাজতাত্ত্বিক সমীক্ষা

  • ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন এবং মো. রবিউল হক
  • Authors Email:
  • Date of submission :
  • Date of Acceptance :

প্রবন্ধাবলি

প্রবন্ধাবলি, খণ্ড: ৭ মে ২০১৫
DOI:
ISSN:

  • Page No : 79-88

সারসংক্ষেপ

আলোচ্য বাচ্য প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে হিলির ভাসমান ক্ষুদ্র মহিলা ব্যবসায়ীদের আর্থসামাজিজিক অবস্থার এক চিত্র তুলে ধরাবা। এ ব্যবসায়মহিলাদের সম্পৃক্ত হওয়ার পারিবারিক, আর্থিক ও সামাজি জক কারণসমূহের পাশাপাশি তাদের সামাজিক অবস্থান ও মূল্যায়ন, নানা ধরনের প্রতারণা ও নির্যাতনের চিত্র চত্র এই গবেষণাকর্মে ফুটিয়ে তোলার বার প্রয়াস চালানো হয়েছে। মানব জাতির অর্ধেক পুরুষ এবং প্রায় অর্ধেক নারী। সমাজের উন্নয়নে, সংস্কৃতির ধাধারণে নারী এবং পুরুষ উভয়েরই রয়েছে সমান অবদান। প্রে প্রত্যেক জাতির সংস্কৃতি এবং সমাজের চালিকা শক্তিি হিসাবে নারী এবং পুরুষ ভূমিকা রেখেছে। আমাদের বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ত্রও এর ভিন্নতা দেখা যায় না।। তবুও বিশ্ব জুড়ে নারীরা শিকার হয় বঞ্চনা এবং অধিকারহীনতার। তাদেরবে রকে বিবেচনা করা হয় পরনির্ভর এবং দুর্বল হিসাবে। বাংলাদেশের মতো একটি দরিদ্র এবং উন্নয়নশীল দেশে নারীদের অবস্থান সুসংহত ংহত নয়। নিজ গৃহে, নিজ পরিবারে এবং কর্মক্ষেত্রে নারীরা হয় অধিকারবঞ্চিত ঞ্চত। আমাদের এ প্রবন্ধের আলোচ্য চ্য বিষয় দিনাজপুর জেলার হিলি এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের সাথে সম্পৃক্ত ভাসমাান নারীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার এক সমাজতাত্ত্বিক চিত্র তুলে ধরা। এ মহিলারা জীবিকার তাগিদে নানা প্রতি এতিকূলতার মধ্য দিয়েও চালিয়ে যায় তাদের জীবনসংগ্রাম। বিডিআর এবং বিএসএফ-এর সদস্যদের নির্যাতন র্যাতন, সমাজের অবজ্ঞা ও তাচ্ছিল্য, বড় ব্যবসায়ীদের দ্বারা আর্থিক প্রত্রতারণা- এএ সকল প্রতিবন্ধকতা কাটিিয়ে তারা তাদের এ ব্যবসা চালিয়ে যায়। । হিলিতে ব্যবসায়ের কাজে নিযুক্ত মহিলার সংখ্যা সময়ভেদে ভিন্ন হয়হ। যখনসীমান্তে ব্যবসায়ের সুযে সুযোগ বেশি থাকে তখন দৈনিক ১৫০/২০০০ জন নারী এ কাজে সম্পৃক্ত হয়। আর অফসিজনে যখন সীমান্ত দিয়েয় পারাাপার কঠিন হয়ে পড়ে তখন ৩০ থেকে ৫০ জন মহিলা এ ব্যবসায় নিযুক্ত থেকে জীবন ধারণ করে। হিলি এলাকায় এ ভাসমান নারীরা যে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকে তা মূলত ক্ষুদ্র "চোরাকারবারী" হিসাবে সমাজের মানুষের কাছে বিবেচিত হয়। তারা সীমান্ত পার হয়ে ভারত থেথেকে শাড়ি, চিনি, লবণ, আপেল, কমলা এবং ফেনসিডিল ক্রয় করে এবং পরে বাংলাদেশে এসে তুলনামূল নামূলক বেশি দামে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করেরতে সচেষ্ট হয়। এ কাজ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং দেশের অর্থনীতির ত জন্যক্ষতিকর। কিন্তু জীবন ধারণের জন্য তাতারা এ ধরনের দুঃসাহসিক এবং অনৈতিক কার্যক্রমের সাথে যুক্ত ক্ত হতে বাধ্য হয়।

মূল শব্দ:


Leave a Comment